সাংবাদিক তুহিন হত্যা: গাজীপুরে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি
গাজীপুরে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হলেন সাংবাদিক ও ব্যবসায়ী মো. আসাদুজ্জামান তুহিন। একটি মারধরের ভিডিও ধারণ করার জেরে এই হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে বলে প্রাথমিক ধারণা।

নিহত সাংবাদিক মো. আসাদুজ্জামান তুহিনের শেষকৃত্য অনুষ্ঠান
সাংবাদিক ও ব্যবসায়ী তুহিনের করুণ পরিণতি
গাজীপুর চৌরাস্তা এলাকায় সন্ত্রাসী হামলায় নিহত হয়েছেন মো. আসাদুজ্জামান তুহিন (৩৭)। দেশের বর্তমান আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আরেক নজির হিসেবে এই হত্যাকাণ্ড চিহ্নিত হয়েছে।
পেশাগত জীবন ও পারিবারিক অবস্থা
তুহিন ওষুধ ব্যবসার পাশাপাশি গত পাঁচ বছর ধরে সাংবাদিকতার সাথে যুক্ত ছিলেন। তিনি স্ত্রী মুক্তা বেগম ও দুই ছেলেসন্তান নিয়ে গাজীপুরে বসবাস করতেন। শিক্ষাগত যোগ্যতার দিক থেকে তিনি সিলেটের এম সাইফুর রহমান কলেজ থেকে উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছিলেন।
হত্যার কারণ ও তদন্ত
প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনা অনুযায়ী, একটি মারধরের ভিডিও ধারণ করার কারণে সন্ত্রাসীরা তাকে লক্ষ্য করে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।
"আমরা তার খুনিদের দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই" - আজিজুর রহমান, নিহতের বাল্যবন্ধু
শেষকৃত্য সম্পন্ন
জুমার নামাজের পর গাজীপুর চৌরাস্তা এলাকায় প্রথম জানাজা এবং গ্রামের বাড়িতে দ্বিতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়েছে।
আসিফ রহমান
আসিফ রহমান একজন বাংলাদেশি সাংবাদিক, যিনি জাতীয় নীতিমালা ও সামাজিক মূল্যবোধ নিয়ে লেখেন।